নিজস্ব প্রতিবেদক | শনিবার, ১৩ মে ২০২৩ | প্রিন্ট
ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলার পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে খোলা আশ্রয় কেন্দ্রে শনিবার (১৩ মে) দুপুর ২টা পর্যন্ত কক্সবাজার জেলার ৬২০টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩২ হাজার ২২৭ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। শনিবার বিকেলে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
এসব আশ্রয়কেন্দ্রে ৮৩৫টি গরু ও মহিষ, ১ হাজার ৩৯৫টি ছাগল ও ভেড়া এবং ১ হাজার ২৯৫টি অন্যান্য গবাদিপশু আনা হয়েছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম গ্রহণের লক্ষ্যে সিপিপি বাস্তবায়ন বোর্ডের এক জরুরি সভা দুপুরে সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে ব্রিফিংয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের অভ্যন্তরীণ গতিবেগ, উপকূলের দিকে এগিয়ে আসার গতিবেগ এবং উপকূল থেকে দূরত্ব বিবেচনা করে আজ এ সভা থেকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, কক্সবাজার জেলার জন্য ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারি করা হবে। চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্র বন্দরের জন্য ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং মোংলা বন্দরের জন্য চার নম্বর বিপদ সংকেত জারি করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা যেভাবে অগ্রসর হচ্ছে আশঙ্কা করছি, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলায় আঘাত হানবে। এর প্রভাবে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, বরিশাল, ভোলা ও বরগুনাসহ বিভিন্ন এলাকায় জলোচ্ছ্বাস হতে পারে।
Posted ৮:১৭ অপরাহ্ণ | শনিবার, ১৩ মে ২০২৩
desharthonity.com | Rina Sristy