নিজস্ব প্রতিবেদক | সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | প্রিন্ট
দিনাজপুরের হিলি বন্দর দিয়ে দীর্ঘ ৭ বছর ধরে ভারত থেকে বিভিন্ন পণ্য আমদানি হলেও ফল (আপেল, আনার, আঙ্গুর, কেনু, কমলা, আম) আমদানি হচ্ছে না।
এ কারণে বেনাপোল, ভোমরা, সোনামসজিদ বন্দর দিয়ে আমদানিকৃত ফল এনে বিক্রি করতে হয় হিলি বাজারের ফল বিক্রেতাদের। এতে লেবার খরচ, পরিবহন খরচ সবকিছু মিলিয়ে প্রতিটি ফলে কেজিপ্রতি ১০ থেকে ২০ টাকা বেশি পড়ে। যার প্রভাব পড়ে খুচরা বাজারে। ক্রেতারাও বাধ্য হয়ে বেশি দামে এসব ফল কিনে নেন।
সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরা বলছেন, ফল আমদানিতে শুল্ক নির্ধারণে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এর কিছু জটিলতা ও দুরত্বের কারণে আমদানিকারকেরা হিলি বন্দর দিয়ে ফল আমদানিতে উৎসাহিত হচ্ছেন না।
আর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বলছেন, হিলি বন্দর দিয়ে ফল আমদানিতে কোনো বাধা নেই। তবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এর নীতিমালা অনুসরণ করে ফল আমদানি করতে পারবেন আমদানিকারকেরা ।
সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে স্থানীয় ফল বিক্রেতা ও হিলি বন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টসহ কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
হিলি বাজারের ফল বিক্রেতরা জাহিদুল ইসলাম বলেন, আগে হিলি বন্দর দিয়ে আমদানিকৃত ফল ঢাকাসহ সারাদেশে সরবরাহ করা হতো। আর এখন বেনাপোল, সোনামসজিদ, ভোমরা বন্দর দিয়ে আমদানিকৃত ফল হিলিতে আনতে হচ্ছে। তবে আমরা ঢাকা থেকে আনি না। আমরা বিরামপুর থেকে আনি। আমাদের মহাজন বিভিন্ন বন্দর থেকে থেকে এসব ফল নিয়ে এসে বিরামপুরে মজুত করেন।
Posted ৯:৩২ পূর্বাহ্ণ | সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
desharthonity.com | Rina Sristy