নিজস্ব প্রতিবেদক | শনিবার, ১২ আগস্ট ২০২৩ | প্রিন্ট
করোনার পরে স্বাস্থ্যসচেতনতায় অনেকে বিকল্প ভোজ্যতেলে ঝুঁকেছিল। এখন আবার চাহিদা কমতির দিকে।
শৌখিন ভোজ্যতেল হিসেবে পরিচিত অলিভ অয়েল বা জলপাই তেল ও সূর্যমুখী তেলের বাজার প্রায় পুরোটা আমদানিনির্ভর। কয়েক বছর আগেও এসব তেল শুধু তারকা মানের হোটেল কিংবা অভিজাত শ্রেণির লোকদের রান্নার তালিকায় ছিল। স্বাস্থ্যকর হওয়ায় মহামারি করোনার পর সাধারণ ভোক্তাদের অনেকেই এ-জাতীয় ভোজ্যতেলে ঝোঁকেন। চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় জলপাই ও সূর্যমুখী তেলের আমদানিও বাড়ে। যদিও ডলার-সংকটের কারণে এসব তেলের আমদানি খানিকটা কমে গেছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্যানুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরে দেশের ১ হাজার ৫৩৭ টন জলপাই তেল এবং ৪ হাজার ৪৫৮ টন সূর্যমুখী তেল আমদানি করা হয়েছিল। সদ্য বিদায়ী ২০২২-২৩ অর্থবছরে জলপাই তেল আমদানি হয়েছে ৮১১ টন। আর সূর্যমুখী তেল আমদানি হয়েছে ২ হাজার ৩৭২ টন। তার মানে গত অর্থবছর জলপাই তেলের আমদানি কমেছে ৭২৬ টন। আর সূর্যমুখী তেলের আমদানি কমেছে ২ হাজার ৮৬ টন।
Posted ১১:৪১ পূর্বাহ্ণ | শনিবার, ১২ আগস্ট ২০২৩
desharthonity.com | munny akter